1. news@uthsoberalo.com : উৎসবের আলো : উৎসবের আলো
  2. info@uthsoberalo.com : দৈনিক উৎসবের আলো : দৈনিক উৎসবের আলো
  3. info@www.uthsoberalo.com : উৎসবের আলো :
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুমিল্লা নাঙ্গলকোটে নকলের দায়ে ২০ শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিস্কার, ১জনের ৬ মাসের কারাদণ্ড। পীরগঞ্জের পৌরাণিক গাথা। শমশেরনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জুয়েল আহমেদ গ্রেফতার। উখিয়ায় এনজিওর ওয়্যার হাউস থেকে ২ ডাম্পার কাঠ জব্দ। কাশিয়ানীতে ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার চেষ্টা – নগদ টাকা, মোটরসাইকেল ও মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগ। গাজীপুরের পূবাইলে ১২৪কেজি গাঁজাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। পর্নোগ্রাফি মামলায় ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী গ্রেপ্তার। জয়পুরহাটে ডেইরি সেক্টরের সাথে জড়িত স্টেকহোল্ডার বা কনসার্নদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত। কুমিল্লা নগরীতে দিনেদুপুরে নারীকে চেতনানাশক দিয়ে কানের দুল ছিনতাই। ভূঞাপুরে প্রশ্ন ফাঁসে কেন্দ্র সচিবসহ কারাগারে ৬।

শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল।

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

 

ফয়সাল রহমান জনি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি।

গাইবান্ধায় বহিরাগত সন্ত্রাসী অছাত্রের দ্বারা শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদে এবং অভিযুক্তের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। রোববার (২৩ ফেব্রæয়ারি) দুপুরে গাইবান্ধা সরকারি কলেজ চত্ত্বরে এসব কর্মসূচির আয়োজন করে শিক্ষক ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

গাইবান্ধা সরকারি কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. খলিলুর রহমান, উপাধ্যক্ষ আবদুর রশিদ, শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদ, শিক্ষক এবিএম জিল্লুর রহমান, মিজানুর রহমান মিজান, কাইয়ুম আজাদ, শিক্ষাথী শরিফুল ইসলাম আকাশ, নাসির উল্লাহ, রিফাত সরকার, এরফান আহমেদ, আবরার শাকিল ও আশিকুর রহমান আশিক প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, গাইবান্ধা পৌর এলাকার থানা পাড়ার সাজন সরকার মাদকাসক্ত, বখাটে, সন্ত্রাসী ও হত্যা মামলার আসামী। রাজনৈতিক প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে সাজন প্রায়ই সরকারি কলেজে ছিনতাই করতেন। বিশেষ করে থানা পাড়ার ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের কাছে সাজন এক আতংকের নাম। সাজনের ভয়ে কেউ প্রতিবাদ ও মুখ খোলার সাহস পেতেন না। এ কারণে কলেজের শিক্ষকসহ শিক্ষার্থী ও সাধারণ পথচারীরা জিম্মি হয়ে পড়েছেন তার কাছে। সম্প্রতি কলেজ চত্ত্বরে একজন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেন ও হত্যার হুমকি দেন সাজন। যা অত্যন্ত অপমানজনক। বক্তারা আরও বলেন, এমনকি সাজন এও বলে বেড়ান যে, পুলিশ গ্রেপ্তার করলে মা ছাড়িয়ে আনবে। আমি পুলিশকে ভয় পাইনা। জেল আমার কাছে কিছুই না। ২০১৩ সালের দিকে গাইবান্ধা শাহ আবদুল হামিদ স্টেডিয়াম সংলগ্ন রেললাইনে মোবাইল ফোন ছিনতাইকে কেন্দ্র্র করে ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের এক কলেজ শিক্ষার্থীকে হত্যা করেন এই সাজন। আর তাই কলেজ চত্ত¡রে নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানান শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। সেই সাথে কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও সিসি ক্যামেরা স্থাপন, ছাত্র হোস্টেল চালু, মাদকসেবন বন্ধ করা, কলেজ ফটকে নিরাপত্তা কর্মীর ব্যবস্থা, শিক্ষককে লাঞ্ছনার ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষের মামলা দায়ের, কলেজ ক্যান্টিনে বিড়ি, সিগারেটসহ অন্যান্য নেশাজাতীয় দ্রব্যের বিক্রি বন্ধ করাসহ বহিরাগতরা রাত ৯টার পরে কলেজে প্রবেশ না করার সাত দফা বাস্তবায়নের দাবিতে আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে একটি বিক্ষোভ মিছিল কলেজ চত্ত্বর প্রদক্ষিন করে। শেষে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।

সংহতি জানিয়ে কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটি গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রতিনিধি কমিটির সদস্য রাশেদুল ইসলাম জুয়েল, রওশন আলম পাপুল, গাইবান্ধা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব বায়েজীদ বোস্তামী জ্বীম ও সংগঠক অতনু সাহাসহ থানা পাড়া ও কলেজ পাড়ার বাসিন্দারা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট