মোঃ সুজন বেপারী - মুন্সিগঞ্জ ত্রিমুখী চরকিশোরগঞ্জ গজারিয়ায় ঘাটের নদীর তীরে বাড়ছে চীনা বাদামের আবাদ নদীর বুকে জেগে উঠা নতুন চড়গুলোতে ফলন ভালো পাওয়ায় বাদাম চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের বাদাম আবাদের খরচ একেবারেই কম সামান্য পরিচর্যায় বেড়ে উঠে বাদামের গাছ। সরকারি সহযোগিতা পেলে চরকিশোরগঞ্জ চড়ঞ্চলের অনাবাদী জমিগুলো আসবে আবাদের আওতায়।
চরকিশোরগঞ্জ গজারিয়ায় ঘাটে দেখা যায়, নদীর তীরে পানি কমতে থাকার সাথে সাথে জেগে উঠা চড়গুলোতে বাদাম রোপণ করেন কৃষক দুই একবার সামান্য সেচ দিলেই তা বেড়ে উঠে পোকামাকড়ের আক্রমণ নেই বললেই চলে বাদাম আবাদে খরচের তুলনায় লাভ হয় দুই থেকে তিন গুন বেশি।
স্থানীয় গজারিয়া ঘাটের নদীর তীরে কৃষক রমজান হোসেন বলেন, চীনা বাদাম জমিনে লাগাতে তেমন খরচ ও কম গাছ হয়েগেলে ফলনও লাভবান এছাড়াও আমি সব ধরনের ফলন চাষাবাদ করে থাকি।
এবিষয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপপরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত বলেন, এইবার আলু ও ধান কুমড়া নিয়ে খুবই ব্যস্ত তবে এখানে উন্নতজাতের বাদাম আবাদ করে কৃষক যেমন লাভবান হচ্ছেন এবং চীনা বাদাম আমাদের কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
সরোয়ার হোসেন কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত