1. news@uthsoberalo.com : উৎসবের আলো : উৎসবের আলো
  2. info@uthsoberalo.com : দৈনিক উৎসবের আলো : দৈনিক উৎসবের আলো
  3. info@www.uthsoberalo.com : উৎসবের আলো :
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাজীপুরে পল্লীমা মডেল স্কুল এন্ড কলেজের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠিত। জৈন্তাপুরে সাংবাদিকদের সাথে সেনা ক্যাম্প কমান্ডিং অফিসারের মতবিনিময়। রায়পুরায় ষষ্ঠ শ্রেণির দুই ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ। কুমিল্লা নগরীর কেএফসি ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা দায়ের, আটক-৩। মৌলভীবাজারে লুটপাট করে কেউ ছাড় পাবে না- পুলিশ সুপার। বীরগঞ্জে শয়ন কক্ষ থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার। বোচাগঞ্জে প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)কে ফেসবুকে কটুক্তিকারী শুভজিৎ গ্রেফতার। ফিলিস্তিনিদের গণহত্যার প্রতিবাদে কচুয়া উপজেলা ছাত্র দলের বিক্ষোভ। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৫৯বিজিবি’র বিওপি’র উদ্বোধন। কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ৩১ সদস্যের বিএনপির কমিটি ঘোষণা।

গোপালগঞ্জে রোজা উপলক্ষে ফলের বাজারে আগুন।

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।

রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পাশাপাশি চাহিদা থাকে বিভিন্ন জাতের ফলের। দিনশেষে ইফতারিতে ফল না থাকলে যেন অতৃপ্তি থেকে যায়। সেই ইফতারের আয়োজনে নানারকম ফল স্থান পায়। তবে এবার রমজানেও ফলের দামে লেগেছে আগুন’।

০২ মার্চ রবিবার গোপালগঞ্জে ফল বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্ট ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে ফল বাজারের এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ডালিম ৩৫০-৪০০ টাকা, আঙুর ৩২০-৩৫০ টাকা, ড্রাগন ৫৫০ টাকা, কালো আঙুর ৪২০-৪৫০ টাকা, মাল্টা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, বেল মানভেদে ১৫০-২০০ টাকা, পেয়ারা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, প্রতি হালি কলা ২০-৫০ টাকা এবং প্রতি পিস মাঝারি সাইজের তরমুজ ৩০০ টাকা, বড় তরমুজ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, প্রতি কেজি আপেল মানভেদে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, নাশপাতি ৩২০ টাকা, সফেদা ১৮০ টাকা, আনারস প্রতি পিচ ৫০ টাকা, কমলা ২৮০ টাকা, চায়না কমলা ৩২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। রমজান উপলক্ষে ফল ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে প্রতি কেজি বিভিন্ন ফলে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
মহানবী (সা.) বলেছেন, পণ্যদ্রব্য আটক করে অধিক মূল্যে বিক্রয়কারী অবশ্যই পাপী ( সহী মুসলিম শরীফ)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত হয়, আর মজুতদার হয় অভিশপ্ত। ইসলাম পণ্যদ্রব্যকে তার যথাযথ ভোক্তার কাছে হস্তান্তরে বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরনের শোষণের অবকাশ না থাকে—সেদিকে দৃষ্টি রেখেছে ইসলাম। কারণ, যদি এমনটি হয়, তাহলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের যে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া এগুলো প্রতারণারও অন্তর্ভুক্ত।

ক্রেতা মোঃ শাহাবুদ্দিন সুজা, বলেন, বৃদ্ধ মা রোজা রাখেন। মা প্রতিদিন একটু ফল খান ইফতারে। বাচ্চারাও ফল পছন্দ করে। কিন্তু ফলের যে দাম তাতে আর কিনে খাবার উপায় নেই। আনার, নাশপাতি, আঙুর যা কিছুই কিনতে যাই অনেক দাম। যে টাকা রোজগার করি তা দিয়ে পরিবারকে ফল কিনে খাওয়ানোর মতো সম্ভব না। বিক্রেতা মতি মোল্লা বলেন, সবকিছু আসলে আড়ৎদারদের হাতে। তারাই দাম কমায় আবার বাড়ায়। এখানে আমাদের হাত নেই। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের বলে লাভ নেই।

বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোতে রমজান আসলেই সবকিছুর দাম কিছুটা স্বাভাবিক কমে। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা তার ভিন্ন রূপ দেখায়। রমজান আসলেই নিত্যপণ্যের পাশাপাশি ফল ব্যবসায়ীরাও ফলের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ফল ক্রয় করাটা হয়ে যায় কষ্টসাধ্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট